Nijer IT BD is a Professional Nijer IT BD Platform. Here we will provide you only interesting content, which you will like very much. We're dedicated to providing you the best of Nijer IT BD, with a focus on dependability and Technology, Online income, Healthy tips, Product review, Islamic.

Showing posts with label Technology. Show all posts
Showing posts with label Technology. Show all posts

বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্য প্রযুক্তি ২০২৩ - শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার

বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্য প্রযুক্তি ২০২৩ - শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার


বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্য প্রযুক্তি ২০২৩এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার এইসব বিষয়ে নানা সময়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতা সংগঠিত হয়ে থাকে। তাই আজকে সে বিষয়ে আপনাদের জানাবো।বিতর্ক প্রতিযোগিতা বা ডিবেট প্রতিযোগিতা হলো এমন একটি প্রতিযোগিতা যেখানে দুই বা একাধিক দল বা প্রতিযোগীর মধ্যে একটি বিষয়ে বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। বিতর্ক প্রতিযোগিতা আদালত নিকট বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হতে পারে, একটি পাবলিক ইভেন্ট হিসেবে বা মাধ্যমে সম্পাদিত হতে পারে।


বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্য প্রযুক্তি ২০২৩


তথ্যপ্রযুক্তি (Information Technology) বা আইটি হলো তথ্যকে সংগঠিত করে ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং তথ্যের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তিগুলির সমষ্টি। আইটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডাটাবেস পরিচালনা, সিকিউরিটি সিস্টেম, হার্ডওয়্যার পরিচালনা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কিত কিছু উদাহরণ নিম্নলিখিতঃ

1. আইটি সম্পর্কিত নীতি ও নীতিমালা: একটি বিতর্ক প্রতিযোগিতা পারিত করার জন্য এমন একটি বিষয় নির্বাচন করা যেতে পারে যা সম্পর্কিত নীতি এবং নীতিমালা সম্পর্কে বিতর্ক উত্পন্ন করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি বিতর্ক প্রতিযোগিতা একটি বিশেষ নীতি সম্পর্কে বিতর্ক অনুষ্ঠিত করতে পারে, যেমন "স্বাস্থ্য সেবা তত্ত্বাবধানে আইটি ব্যবহার: প্রস্তুতি ও অভিজ্ঞতা"। এই বিষয়ে প্রতিযোগিতায় দুই বা একাধিক দল এই বিষয়ে বিতর্ক করতে পারে এবং প্রশ্ন করতে পারে যেমন আইটি ব্যবহারের পরিমাণ, মান এবং সার্থকতা সম্পর্কে।


2. কাইবার্ড বন্ধ বিষয়ে বিতর্ক: একটি বিতর্ক প্রতিযোগিতা সংক্রান্ত একটি বিষয় হতে পারে যেমন "কাইবার্ড বন্ধের প্রযুক্তির সুরক্ষা বা প্রভাব"। এই প্রতিযোগিতায় দুই দল বা প্রতিযোগী কাইবার্ড বন্ধের সুরক্ষা প্রযুক্তি বিষয়ে বিতর্ক করতে পারে, যেমন কাইবার্ড বন্ধের কার্যকারিতা, বাস্তবায়নের পথ, উপযুক্ত সুরক্ষা প্রযুক্তি ইত্যাদি সম্পর্কে।


3. বিগ ডাটা এবং গোপনীয়তা প্রতিযোগিতা: বিগ ডাটা বিষয়ে বিতর্ক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দুই বা একাধিক দল বা প্রতিযোগী বিভিন্ন বিষয়ে বিতর্ক করতে পারে, যেমন "বিগ ডাটা এবং গোপনীয়তা: মেলা পাঠ কি বা দুর্নীতি?" এই বিষয়ে বিতর্কিত হতে পারে বিগ ডাটা সংগ্রহ এবং ব্যবহারের গোপনীয়তা, পরিবর্তন, গোপনীয়তা আইন ও নীতিমালা সম্পর্কে।

এগুলি কেবলমাত্র উদাহরণ, একটি বিতর্ক প্রতিযোগিতা বিষয়ে আরও অনেক কিছু উপস্থাপন করতে পারে যা তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কিত। প্রতিযোগিতার বিষয় প্রায় যেকোনো তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে হতে পারে, যেমন সাইবার সুরক্ষা, ক্লাউড কম্পিউটিং, এইআই (AI), মেশিন লার্নিং, ইণ্টারনেট অফ থিংস (IoT), বিজনেস প্রযুক্তি, সাইবারপংক্তি, ডাটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি।

*** গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুনঃ "নিজের আইটি বিডি


বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্য প্রযুক্তি অনুষ্ঠানের এসব বিষয় তুলে ধরতে পারেন। নিচে কিছু উদাহরণ দেওয়া হলোঃ

বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্য প্রযুক্তি ২০২৩

1. সাইবার সুরক্ষা বিষয়ে বিতর্ক: একটি বিতর্ক প্রতিযোগিতা সাইবার সুরক্ষা সম্পর্কে অনুষ্ঠিত হতে পারে। দুই দল বা প্রতিযোগী সাইবার হ্যাকিং, ডেটা কলেকশন, অনলাইন গোপনীয়তা ইত্যাদি সম্পর্কে বিতর্ক করতে পারে। এইগুলো সম্পর্কে বিতর্কিত হওয়া যেতে পারে যেমন কি ধরণের সুরক্ষা প্রয়োগ করা উচিত, পাবলিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহারের প্রভাব এবং গোপনীয়তার সম্ভাব্য নির্ধারণ ইত্যাদি।


2. ক্লাউড কম্পিউটিং বিষয়ে বিতর্ক: ক্লাউড কম্পিউটিং একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্র এবং বিতর্ক প্রতিযোগিতা সাধারণত এই বিষয়ে নিয়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে। প্রতিযোগীরা ক্লাউড কম্পিউটিং এর উপযুক্ততা, সুরক্ষা, সম্ভাব্য সমস্যা ইত্যাদি সম্পর্কে বিতর্ক করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, তথ্যের সংরক্ষণাগার বেছে নিতে ক্লাউড কম্পিউটিং এর গুরুত্ব ও সুরক্ষা নিরাপত্তার বিষয়ে বিতর্ক করা যেতে পারে।


3. এইআই (AI) ও মেশিন লার্নিং বিষয়ে বিতর্ক: এইআই ও মেশিন লার্নিং একটি ইত্যাদি।


4. বিজনেস প্রযুক্তি বিষয়ে বিতর্ক: বিজনেস প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিষয়গুলি উপস্থাপন করতে পারে যেমন বিজনেস প্রযুক্তির ব্যবহারের সুবিধা, প্রভাব, নতুন ব্যবহারকারী অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিতর্ক করা যেতে পারে।

এগুলি কেবলমাত্র উদাহরণ, আরো অনেক কিছু বিতর্কের বিষয় হতে পারে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে। এই প্রতিযোগিতাগুলি তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন সমস্যা এবং সম্ভাব্য সমাধানগুলি অনুশীলনের সুযোগ সৃষ্টি করতে সাহায্য করে এবং প্রযুক্তি উন্নতির পথে নতুন প্রয়োগ ও নতুন পরিকল্পনা উদ্ভাবন করতে সাহায্য করে।



তথ্য প্রযুক্তি বলতে কি বুঝায় বা তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে বক্তব্য


1. তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে সর্বপ্রথম বক্তব্য: "তথ্য প্রযুক্তি হলো আধুনিক সময়ের জীবনে অপরিহার্য একটি দরজা যা সমস্ত সেতুর জন্য খোলা করে।"


2. প্রযুক্তির প্রগতি সম্পর্কে বক্তব্য: "প্রযুক্তি অবদান রাখে অপরিসীম কোটিসম্পূর্ণ কাজের পরিবর্তে, তারা আমাদের জীবনের প্রকৃতি পরিবর্তন করে এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের উদ্ভাবন করে।"


3. সাইবার সুরক্ষা সম্পর্কে বক্তব্য: "তথ্য প্রযুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সাইবার সুরক্ষা। এখন পর্যন্ত পাঠকদের পূর্ণাঙ্গ গোপনীয়তা এবং ডাটা নিরাপত্তার নিশ্চিতকরণে অনেক কঠিনতা দেখা গেছে।"


4. ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT) সম্পর্কে বক্তব্য:
"ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT) একটি বিপুল সম্পদ যা আমাদের পরিবেশের সমস্যাগুলি সমাধান করে এবং অভিজ্ঞতা আরো মজবুত ও সুবিধাজনক করে।"


5. বিজনেস প্রযুক্তি সম্পর্কে বক্তব্য:
"বিজনেস প্রযুক্তি আধুনিক ব্যবসার জন্য আপেক্ষিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এটি ক্রমাগত ব্যবসায়ের প্রক্রিয়াগুলি সহজ করে এবং প্রফিট মার্জিন বৃদ্ধি করে।"

উপরের বক্তব্যগুলি কেবলমাত্র উদাহরণ, আরো অনেক কিছু তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে বক্তব্য করা যেতে পারে। তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে সাম্প্রতিক বিষয়গুলি নির্দেশ করে এবং বিতর্ক ও চিন্তাভাবনার জন্য সুযোগ সৃষ্টি করে।


শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার


শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এখন পর্যন্ত তথ্য প্রযুক্তি শিক্ষার প্রক্রিয়াগুলি ব্যবহার করে এবং শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতা আরো সুবিধাজনক ও গভীর করে তুলে ধরে। 
বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় তথ্য প্রযুক্তি ২০২৩

1. অনলাইন শিক্ষা: অনলাইন শিক্ষা প্লাটফর্ম এবং ডিজিটাল শিক্ষামূলক সামগ্রী প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা করার সুযোগ সৃষ্টি করে। এই পদ্ধতি পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের কাছে স্বল্প গভীর ও নির্ভরযোগ্য শিক্ষামূলক সামগ্রী প্রদান করে এবং তাদের নিজস্ব শেডিউল অনুযায়ী পড়াশোনা করার সুযোগ দেয়।


2. ডিজিটাল পাঠ্যপুস্তক: ডিজিটাল পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার কাজকর্মে প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এই পাঠ্যপুস্তকগুলি ইলেক্ট্রনিক রূপে অ্যাক্সেস করা যায় এবং বইমেল ফরম্যাটে অ্যাক্সেস করা যায় যাতে ছাত্ররা সহজে নিজেদের নোট তৈরি করতে পারে এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলি চিহ্নিত করতে পারে।


3. মাল্টিমিডিয়া সামগ্রী: মাল্টিমিডিয়া সামগ্রী প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা করার সুযোগ সৃষ্টি করে। ভিডিও, অডিও, প্রেজেন্টেশন, গ্রাফিক্স ইত্যাদি ব্যবহার করে সামগ্রী তৈরি করা হয় যা শিক্ষার্থীদের সহজে বোঝাতে সাহায্য করে এবং তাদের আগ্রহপূর্বক পড়াশোনা করতে উৎসাহিত করে।


4. শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন এবং ট্র্যাকিং
: তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন এবং ট্র্যাকিং করা হয়। ডিজিটাল পরীক্ষা, অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে কার্যকলাপ মনিটরিং, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রেকর্ড এবং বোর্ড পরীক্ষাগুলি সহজেই সংগ্রহ ও পর্যবেক্ষণ করা যায়। এরকম মূল্যায়ন সাধারণত শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি মনিটর করতে এবং তাদের শিক্ষামূলক প্রয়োগে সহায়তা করতে ব্যবহার করা হয়।


5. সংক্রান্ত শিক্ষা: তথ্য প্রযুক্তি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংক্রান্ত শিক্ষা সৃষ্টি করে। ব্লগ, ফোরাম, সাম্প্রতিক বিষয়গুলির উপর আলোচনা করার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের তথ্য আরও বিস্তৃত করা হয়। এছাড়াও, অনলাইনে সংক্রান্ত কোর্স, সেমিনার এবং ওয়েবিনারে অংশগ্রহণ করা হয় যাতে শিক্ষার্থীদের নতুন ধারণাগুলি বোঝাতে ও নতুন দিক নির্দেশ করতে সুযোগ প্রদান করা হয়।

এগুলি শুধুমাত্র কিছু উদাহরণ, তথ্য প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় অন্যান্য উদাহরণ হতে পারে অনলাইন মূল্যায়ন সংস্থা, ডিজিটাল প্রযুক্তি ভিত্তিক প্রদর্শনী এবং বিষয়গুলির সংশোধন। তথ্য প্রযুক্তি শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের অন্যতম সুবিধা এবং জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করছে।


তথ্য প্রযুক্তি কি?

তথ্য প্রযুক্তি হলো তথ্যের উপর নির্ভরশীল কোনো প্রযুক্তি যা তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্রেরণ, বিচার এবং অ্যাক্সেসের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি তথ্যকে আরও সুলভ এবং কার্যকর করে তুলে ধরার জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি সমন্বয় করে। তথ্য প্রযুক্তির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয় কম্পিউটার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক, ডাটাবেস, ওয়েব টেকনোলজি, সাইবার সুরক্ষা ইত্যাদি।

তথ্য প্রযুক্তি বলতে কি বুঝায়

তথ্য প্রযুক্তি বলতে বুঝায় তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্রেরণ, বিচার এবং অ্যাক্সেস করার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তিগুলির সমন্বয়। তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্য নির্ভুল ও সুরক্ষিতভাবে সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এটি তথ্যের বিভিন্ন ধরণের সাথে ব্যাপক পরিচয় করানোর সুবিধা সরবরাহ করে, যা ব্যবহারকারীদের তথ্য নির্ভরতা, দূরত্ব, সময় এবং শ্রম সংহতি সরবরাহ করে।

তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত একটি বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার সম্ভাবনার উপর বিচার করা হয়। এই প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন পক্ষপাতবিরোধী দলগুলির মধ্যে মতবিতর্ক সম্পন্ন হয় যা তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে কেন্দ্রিত হয়।


আপনার জন্যঃ

বিতর্ক প্রতিযোগিতার স্ক্রিপ্ট লেখার নিয়ম

বিতর্ক প্রতিযোগিতার স্ক্রিপ্ট লেখার নিয়ম

 বিতর্ক প্রতিযোগিতার স্ক্রিপ্ট লেখার নিয়ম


বিতর্ক প্রতিযোগিতার স্ক্রিপ্ট লেখার নিয়ম এবং কিভাবে ভালো বিতর্ক শুরু করা যায় অনেকেই জানেন না। অথবা অনেকে জানতে চান কিন্তু যথাযথ কোনো জায়গা নেই। আশা করি এখান থেকে আজ আপনি সর্বোচ্চটা নিয়ে যেতে পারবেন। বিতর্ক প্রতিযোগিতা একটি মনোনয়নের বাক্তব্যের প্রতিপাদ্য তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে পরস্পরের বিপক্ষে যুক্তি পেশ করার একটি উপায়। এই প্রতিযোগিতা সম্প্রদায়ে বা শিক্ষায় ব্যবহৃত হয় যাতে সাধারণত অন্যদের বিচারধারা পরীক্ষা করা যায় এবং যথার্থ প্রমাণ সাবলে নিজের মনোনয়নকে সমর্থন করা যায়।


বিতর্ক প্রতিযোগিতার স্ক্রিপ্ট লেখার নিয়ম - কিভাবে ভালো বিতর্ক শুরু করা যায় ২০২৩


বিতর্ক প্রতিযোগিতার জন্য স্ক্রিপ্ট লেখার নিয়মগুলি নিম্নরূপ:


১. স্ক্রিপ্টের শুরুতে লিখুন প্রতিযোগিতার নাম এবং তারিখ।

উদাহরণঃ "বিতর্ক প্রতিযোগিতা - ২০২৩ সালের ১০ ইউনি"

২. লিখুন প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী বা নির্দেশিকা। এই নিয়মাবলীতে থাকা উপায়গুলি যেমন পার্থক্যভূক্ত কথা, আলোচ্য বিষয়, যুক্তিসম্পন্ন পেশ করার নির্দেশনা, সময়সূচী ইত্যাদি দিয়ে বর্ণনা দিন।

উদাহরণঃসময়: প্রতিযোগিতার সময় সকাল ১০:০০ টা থেকে বিকাল ৩:০০ টা পর্যন্ত।

পার্থক্যভূক্ত কথা: প্রতিযোগিতায় প্রদত্ত বিষয়ের উপর বিভিন্ন মন্তব্য, বিচারধারা এবং প্রমাণ বিষয়ে অভিযোগ করা যাবে।

পেশের উপায়: সম্প্রদায়ে ব্যবহৃত যুক্তিগুলি ব্যবহার করে মন্তব্য প্রদান করা যাবে। সমর্থনের জন্য সঠিক যুক্তি, প্রমাণ ও পূর্বপরবর্তী মন্তব্যগুলির পর্যালোচনা করা হবে।

আলোচ্য বিষয়: প্রতিযোগিতায় আলোচ্য বিষয়ের সীমাবদ্ধতা এবং বিষয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে।


*** গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন "নিজের আইটি বিডি"


৩. প্রতিযোগিতার ফরম্যাট নির্ধারণ করুন। উদাহরণস্বরূপ, একজন প্রদত্ত সময়ে মন্তব্য করার জন্য অনুমোদিত সময় সীমা সেট করুন। অন্য অংশগুলি যেমন বক্তৃতা সংখ্যা, প্রতিপাদ্য সংখ্যা, সময়সূচী ইত্যাদি যেমন প্রতিযোগিতার ফরম্যাটে উল্লেখ করুন।

উদাহরণঃপ্রতিপাদ্য সংখ্যা: প্রতিপাদ্য সংখ্যা ৩ হতে শুরু করে ১০ পর্যন্ত।

বক্তৃতা সংখ্যা: প্রতিপাদ্য করার জন্য সকাল ১০:০০ টা থেকে ২ মিনিটে ১ মিনিটে একজন বক্তা পাওয়া যাবে।

সময়সূচী: প্রতিযোগিতার প্রতিপাদ্য জন্য নির্ধারিত সময় সীমা সকাল ১০:০০ টা থেকে ১০:৩০ টা।

বিচারধারা বিপক্ষের জন্য: প্রতিপাদ্য পরে প্রতিপাদক পর্যালোচনা করবেন। প্রতিপাদ্যকে আলোচনা করার পরে প্রতিপাদকের উত্তর প্রদান করতে হবে।

৪. স্ক্রিপ্টে অনুসরণ করতে হবে প্রতিযোগিতার সময়সূচী। এই সময়সূচীতে অন্তর্ভুক্ত থাকবে যুক্তি প্রতিযোগিতার প্রতিয়োগীদের উত্তরের প্রদানের জন্য কতক্ষণ সময় দেওয়া হবে।

উদাহরণঃপ্রতিযোগিতার সময়সূচী: প্রতিযোগিতায় প্রতিয়োগীদের উত্তর দেওয়ার জন্য ২ মিনিটের সময় দেওয়া হবে। এরপর প্রতিপাদককে প্রতিতাদের উত্তর প্রদান করতে হবে।

৫. স্ক্রিপ্টের শেষে লিখুন সমাপ্তির বার্তা এবং উদ্যোগের প্রশংসা।

উদাহরণঃ "এই প্রতিযোগিতার জন্য ধন্যবাদ এবং সকলেরকে অভিনন্দন যারা অংশগ্রহণ করেছেন। আশা করছি আপনারা এই প্রতিযোগিতায় সম্পূর্ণরূপে উপভোগ করেছেন।"


কিভাবে ভালো বিতর্ক শুরু করা যায়


একটি ভালো বিতর্ক শুরু করার জন্য নিম্নলিখিত কিছু নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে পারেন:

১. বিষয় নির্বাচন করুন: একটি বিষয় বাছাই করুন যা আপনার এবং আপনার বিচারধারার জন্য আকর্ষণীয় এবং আলোচ্য হয়। নির্বাচিত বিষয়টি পর্যালোচনা করার জন্য যথাসাধ্য তথ্য এবং তত্ত্বগুলি সমগ্রভাবে বুঝতে আপনার পাশে থাকতে হবে।


২. তত্ত্বগুলি অধ্যয়ন করুন: নির্বাচিত বিষয়ে সম্ভাব্য তত্ত্বগুলি অধ্যয়ন করুন। সাধারণত বই, পড়াশোনা বাহিনী, মতামতগুলি বা সংবাদপত্রের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য ব্যবহার করুন। এটি আপনাকে সমর্থন করবে যদি প্রতিপাদ্য বিচারধারাকে আরও প্রমাণ ও প্রমাণাদি সরবরাহ করতে হয়।


৩. লক্ষ্য নির্ধারণ করুন: আপনার বিতর্কের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। কী বিষয়ে আপনি আলোচনা করতে চান, কী মতামত সমর্থন করতে চান এবং আপনি কী উপায়ে আপনার মন্তব্যগুলি প্রমাণ করতে চান তা ধারণা করুন।


৪. ব্যাখ্যা দিন: আপনার মন্তব্যের মাধ্যমে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা দিন। আপনার বিচারধারাকে কিভাবে বুঝাতে চান তা নির্দিষ্ট করুন এবং এর সমর্থনের জন্য যুক্তি, প্রমাণ এবং উদাহরণ ব্যবহার করুন।


৫. সহযোগিতা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করুন: আপনার বিতর্কে সহযোগিতা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করুন। বিপক্ষের মতামতগুলি সংশোধন করুন, মন্তব্যগুলির প্রমাণ বা উদাহরণ উল্লেখ করুন এবং তাদের বিচারধারাকে মর্যাদা দিন। পরিবেশনার সময় শিষ্টাচার এবং সভ্যতা বজায় রাখুন।


৬. মন্তব্যগুলির পর্যালোচনা করুন: বিপক্ষের মন্তব্যগুলি পর্যালোচনা করুন এবং প্রশ্ন করুন যেমন তারা কেন তাদের মতামত বিশ্বাস করে, তাদের প্রমাণ কী, এবং তারা কী তথ্য বা তত্ত্ব উপেক্ষা করছেন। এটি আপনাকে একটি পরিপূর্ণরূপে বিতর্ক করতে সহায়তা করবে।


৭. সম্পূর্ণ বিতর্ক সমাপ্তি: সম্পূর্ণ বিতর্ক করার পরে, আপনার মন্তব্য সংক্ষেপে সমাপ্ত করুন। এটি একটি সংক্ষেপ করা প্রতিবেদন হয়ে যাবে যা মন্তব্যের পর করা হয়েছে, আপনার পক্ষটি সংক্ষেপে পুনরায় প্রদর্শন করবে, এবং একটি বিবৃতি প্রদান করবে যে আপনি বিতর্কটি নিষ্কর্ষ করতে পারেন।


এই নির্দেশাবলী অনুসরণ করে ভালো বিতর্ক শুরু করতে পারেন। মনে রাখবেন, বিতর্ক একটি সূক্ষ্ম কার্য। শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিদিন এটি উন্নতি করার জন্য অনুশীলন করা প্রয়োজন।


প্রথম বক্তা হিসেবে কিভাবে বিতর্ক শুরু করবেন


প্রথম বক্তা হিসেবে বিতর্ক শুরু করার জন্য নিম্নলিখিত নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে পারেন:

১. উদ্বেগ ও সুবিধা সৃষ্টি করুন: একটি ভালো বিতর্ক শুরু করতে আপনার উদ্বেগ ও সুবিধা সৃষ্টি করুন। আপনার উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে সাধারণত একটি বিষয়বস্তুর উপর আপনার নিজের মতামত বিশ্বাস করার জন্য এবং আপনার সুবিধা সৃষ্টি করতে পারে আপনি যদি বিষয়টি নিখুঁত বুঝতে পারেন।


২. বিবেচনা করুন: একটি বিষয়বস্তুর বিভিন্ন দিকগুলি বিবেচনা করুন। সামান্য সময় নিন আরও উদ্দেশ্যমূলক চিন্তা করার জন্য। বিষয়টি সম্পর্কে সুযোগ দিন আপনার মনে যা যায়, এবং বিষয়টির প্রাসঙ্গিক মেয়াদ, নীতি, তথ্য এবং অন্যান্য পার্যায়কে বিবেচনা করুন।


৩. মন্তব্যের প্রমাণ প্রদান করুন: আপনার মন্তব্যগুলি সমর্থনের জন্য প্রমাণ প্রদান করুন। এটি হতে পারে পরিসংখ্যান, গবেষণা ডেটা, সাক্ষ্য, উদাহরণ বা নীতি এর মতো বিভিন্ন ধরনের প্রমাণাদি ব্যবহার করে। আপনি যদি একটি কিছুর উপর ভিত্তি করে মন্তব্য করেন, তবে সেটি পর্যবেক্ষণ করা উচিত।


৪. উদ্ভাসিত প্রশ্ন করুন: বিপক্ষের মন্তব্য পর্যালোচনা করুন এবং মন্তব্যটির অসম্পূর্ণতার উপর ভিত্তি করে প্রশ্ন করুন। এটি আপনাকে বিষয়টি সম্পর্কে আরও ধর্মপ্রাণ করতে সহায়তা করবে এবং আপনার মতামতকে প্রমাণ করতে সাহায্য করবে।


৫. যথাযথ সময়ে কথা বলুন: প্রথম বক্তা হিসেবে ভালো বিতর্কের জন্য আপনার মতামত যথাযথ সময়ে প্রদান করুন। সংযোগ বিচ্ছিন্ন না করে আপনার মন্তব্যগুলি প্রদত্ত সময়ে এবং উচ্চমাধ্যমিক ভাষায় প্রদর্শন করুন।

উপরে উল্লিখিত নির্দেশাবলী মেনে চললে আপনি প্রথম বক্তা হিসেবে সঠিকভাবে বিতর্ক শুরু করতে পারবেন। মনে রাখবেন, এটি একটি অভ্যাস। প্রতিদিন অভ্যাস করে আপনি সেটিতে দক্ষ হতে পারবেন।


বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় সমূহ

বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয় সমূহ বিতর্ক প্রতিযোগিতার জন্য বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। এই প্রতিযোগিতায় সাধারণত তীব্রভাবে আলোচনা করা হয় এবং বিভিন্ন তত্ত্ব, নীতি এবং সামরিক বিষয়গুলির উপর ভিত্তি করে বিষয় নির্বাচন করা হয়। কিছু প্রমুখ বিষয় নিম্নলিখিত হতে পারে:


১. সামরিক বিষয়: সামরিক বিষয়গুলি বিতর্ক প্রতিযোগিতার জন্য সাধারণত উপযুক্ত হয়। উদাহরণস্বরূপ, যুদ্ধ, সমর, সৈন্য রাজনীতি এবং মহাবিপ্লবের বিষয়গুলি জনপ্রিয় হতে পারে।

২. রাষ্ট্রীয় নীতি: রাষ্ট্রীয় নীতি একটি জনপ্রিয় বিষয় হতে পারে, যেখানে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় নীতি বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এটি প্রতিযোগিতার দ্বারা নীতি প্রশ্ন, রাষ্ট্রীয় বিষয় বিশ্লেষণ এবং রাষ্ট্রীয় নীতি সম্পর্কে বিভিন্ন মতামতের প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করে।

৩. সামাজিক ও নৈতিক বিষয়: সামাজিক ও নৈতিক বিষয়গুলি জনপ্রিয় এবং আকর্ষণীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার জন্য। এটি আদালতি বিষয়, মানবিক অধিকার, সামাজিক দায়িত্ব এবং নৈতিক মূল্য নির্ধারণের উপর ভিত্তি করে হতে পারে।

৪. বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি: বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি সম্পর্কে বিতর্ক প্রতিযোগিতা অন্য একটি জনপ্রিয় বিষয়। এটি বিজ্ঞানিক সমস্যা, প্রযুক্তির দায়িত্ব এবং পরিবর্তনের প্রশ্ন সম্মিলিত করে।

৫. সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়: সাহিত্যিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়গুলি বিতর্ক প্রতিযোগিতার জন্য আদর্শ হতে পারে। এটি সাহিত্যিক উপন্যাস, কবিতা, নাটক, সিনেমা বা সাংস্কৃতিক প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে হতে পারে।

এটি শুধুমাত্র কিছু উদাহরণ, এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। বিতর্ক প্রতিযোগিতার জন্য বিষয় নির্বাচনে ক্রেতার পছন্দ এবং আয়োজকদের মতামতের উপর ভিত্তি করা হয়।


আপনার জন্যঃ

বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা ১০ টি সংবাদ পত্রিকা ২০২৩ - জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা


কোন SSD সব থেকে ভালো? - SSD ব্যবহারে সুবিধা সমূহ

কোন SSD সব থেকে ভালো? - SSD ব্যবহারে সুবিধা সমূহ এ টু জেড


কোন SSD সব থেকে ভালো এমন প্রশ্ন সবার মনেই থাকে। তাই আজকে আমি এসকল কিছু প্রশ্নের উত্তর নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের কাছে । তবে আগে আমাদের কিছু বিষয় জানতে হবে এসএসডি (Solid State Drive) হলো একটি স্টোরেজ ডিভাইস যা তৈরি করা হয়েছে স্লো স্টেট ইলেকট্রনিক্স বিষয়ক প্রযুক্তি দ্বারা। এটি ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং একটি হার্ড ডিস্কের মতো কাজ করে, কিন্তু মেকানিক্যাল পার্টস নেই।



কোন SSD সব থেকে ভালো? - SSD ব্যবহারে সুবিধা সমূহ এ টু জেড


SSD আবিষ্কার করেন আমেরিকান প্রযুক্তিবিদ এবং ফিজিশিস্ট ড্রাইভ (Physicist) অ্যান্ড্রু গ্রুবেল (Andrew Grove) ও ইস্রায়েলি ইঞ্জিনিয়ার দীক্ষিত দবী (Dov Frohman)। তারা ১৯৮০ সালে আমেরিকান ইনটেল (Intel) কোম্পানিতে এসএসডি প্রযুক্তিটি উদ্ভাবন করেন। প্রাথমিক এসএসডি তৈরি করার সময়, এর প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইনটেল ১০০০ সিরিজের মিনিকম্পিউটারগুলিতে তথ্য সংরক্ষণ এবং অ্যাক্সেস করা হয়। এসএসডি তখন থেকেই স্টোরেজ উপাদান হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং এর পরবর্তীতে অনেক উন্নয়ন হয়। কোন SSD সব থেকে ভালো এটি জানার আগে আমাদের সুবিধা সম্পর্কে জানতে হবে।



এসএসডি-তে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাগুলো রয়েছে:



1. গতিশীলতা: এসএসডি হার্ড ডিস্কের চেয়ে অনেক দ্রুত এবং গতিশীল। এটি তার গতিশীলতার জন্য চলমান হিসাবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, যেটি কাজের পরিমাণে একটি পার্থক্য তৈরি করে।



2. অভিজ্ঞতা: এসএসডি বেশ স্বল্পস্থায়ী অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এর দ্বারা অ্যাপ্লিকেশনগুলি দ্রুত শুরু করা যায় এবং কার্যক্ষমতার স্তর বৃদ্ধি করা যায়।



3. সুরক্ষা: এসএসডি নিয়মিত হার্ড ডিস্কের চেয়ে অধিক সুরক্ষিত। মেকানিক্যাল পার্টগুলি না থাকার কারণে, এসএসডি পার্টগুলি ভারী বস্তু পরিবহন করার সময় ভাঙ্গা হতে পারে না। এছাড়াও, এসএসডির ডেটা সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তিগুলির ব্যবহার করা হয়, যা একটি অত্যন্ত নিরাপদ স্টোরেজ প্রযুক্তি প্রদান করে।



4. কার্যক্ষমতা: এসএসডি বিভিন্ন কার্যক্ষমতা উন্নয়নের সুবিধা দিয়ে। যেমন তার বছরগুলো দ্রুত থাকতে পারে এবং উচ্চ ডেটা অ্যাক্সেস শক্তি প্রদান করতে পারে।


তবে, কোন SSD সব থেকে ভালো এটি বের করতে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে যে এসএসডির সকল মডেল একইভাবে ভালো নয়। সাধারণত, মডেলের বিন্যাস, দ্রুততা, স্থায়িত্ব এবং মূল্য বিবেচনা করা হয়। আপনি আপনার প্রয়োজনে উপযুক্ত মডেল নির্বাচন করতে পারেন। কোন SSD সব থেকে ভালো জানতে কিছু প্রকারভেদ জানতে হবে



SSD এর প্রকারভেদ:


1. SATA SSD: এই SSDগুলি সিরিয়াল ATA ইন্টারফেস ব্যবহার করে এবং ল্যাপটপ এবং ডেস্কটপ কম্পিউটারে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।


2. NVMe SSD: NVMe (নন-ভোলাটাইল মেমরি এক্সপ্রেস) SSDs PCIe ইন্টারফেস ব্যবহার করে, SATA SSD-এর তুলনায় আরও দ্রুত ডেটা স্থানান্তর গতি প্রদান করে। তারা সাধারণত উচ্চ-কর্মক্ষমতা সিস্টেমে ব্যবহৃত হয়।


3. M.2 SSD: M.2 হল SSD-এর জন্য একটি ফর্ম ফ্যাক্টর যা সামঞ্জস্যপূর্ণ ডিভাইসগুলিতে একটি কম্প্যাক্ট আকার এবং সহজ ইনস্টলেশন প্রদান করে।




এসএসডি নির্মাতা কোম্পানির উল্লেখযোগ্য নামগুলো নিম্নে দেয়া হলো:


  • Samsung

  • Western Digital (WD)

  • Crucial (a brand of Micron Technology)

  • Kingston

  • SanDisk (a brand of Western Digital)

  • Intel

  • Seagate

  • Toshiba

  • Corsair

  • Adata

  • Plextor

  • Micron Technology

  • ADATA

  • Transcend

  • Silicon Power

  • OCZ (acquired by Toshiba)

  • PNY Technologies

  • Hynix

  • SK hynix

  • Team Group

  • Lexar

  • Patriot Memory

  • Gigabyte

  • Biostar

  • Zotac

  • Super Talent

  • Mushkin

  • Apacer

  • Corsair

  • OWC (Other World Computing)



উপরে উল্লিখিত কোম্পানিগুলো মাত্র কিছু উদাহরণ এবং বাজারে অন্যান্য কোম্পানিগুলোও রয়েছে যা এসএসডি নির্মাণ করে। মনে রাখবেন, বিভিন্ন কোম্পানির এসএসডি উপাদানের মান, কার্যক্ষমতা এবং দাম ভিন্ন হতে পারে। আপনি উপভোগ করতেন এবং আপনার বাজেট এবং পর্য়াপ্ত বৈশিষ্ট্যের সাথে মিলে যেকোনো একটি ব্র্যান্ডের এসএসডি নির্বাচন করতে পারেন।



জনপ্রিয় SSD ব্র্যান্ড:


1. Samsung: Samsung 970 EVO এবং 860 PRO-এর মতো তাদের কর্মক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য পরিচিত SSD-এর একটি বিস্তৃত পরিসর তৈরি করে।


কোন SSD সব থেকে ভালো? - SSD ব্যবহারে সুবিধা সমূহ এ টু জেড


2. ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল: ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল তার WD এবং SanDisk ব্র্যান্ডের অধীনে SSD অফার করে, যার মধ্যে WD Blue এবং SanDisk Extreme Pro সিরিজ রয়েছে।


কোন SSD সব থেকে ভালো? - SSD ব্যবহারে সুবিধা সমূহ এ টু জেড

3. Crucial: Crucial, মাইক্রোন টেকনোলজির একটি সাবসিডিয়ারি, MX500-এর মতো SSD তৈরি করে, যা তাদের কর্মক্ষমতা এবং সামর্থ্যের ভারসাম্যের জন্য পরিচিত।


4. কিংস্টন: কিংস্টনের এসএসডি লাইনআপে কিংস্টন A2000 এবং KC600-এর মতো মডেল রয়েছে, যা পারফরম্যান্স এবং ক্ষমতার বিভিন্ন বিকল্প প্রদান করে।


5. ইন্টেল: ইন্টেল ইন্টেল 660p এবং 670p এর মতো SSD তৈরি করে, যা তাদের উচ্চ কর্মক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য পরিচিত।




*** গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন "নিজের আইটি বিডি"





আপনার জন্য সকল এসএসডি (Solid State Drive) সম্পর্কিত প্রশ্নের সাথে সাহায্য করার চেষ্টা করব। নিচে কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং তাদের উত্তর দেওয়া হয়েছে:


1. এসএসডি কি?

এসএসডি হলো স্লো স্টেট ড্রাইভের (Solid State Drive) সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি একটি অস্থায়ী মেমরি ডিস্ক যা ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি হার্ড ডিস্কের মতো কাজ করে, কিন্তু মেকানিক্যাল পার্টগুলি থেকে মুক্ত।


2. এসএসডির কি সুবিধা রয়েছে?

এসএসডির কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাগুলো হলো: গতিশীলতা, সুরক্ষা, স্থায়িত্ব, অ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন এবং মাল্টিটাস্কিং সাপোর্ট।


3. এসএসডি কিভাবে কাজ করে?

এসএসডি মেমরি চিপসের মাধ্যমে ডেটা সংরক্ষণ করে। এটি একটি পোজিটিভ এন্ড নেগেটিভ চার্জ ব্যবহার করে তথ্য সংরক্ষণ করে যা একটি লক্ষ লক্ষপটি গ্রিডে বিভক্ত হয়। যখন ডেটা পড়া বা লেখা হয়, চার্জগুলি পরিবর্তিত হয় এবং ডেটা প্রতিষ্ঠান হয়।


4. এসএসডি কি মেকানিক্যাল পার্টস রয়েছে?

না, এসএসডিতে মেকানিক্যাল পার্টগুলি নেই। এটি প্রধানত ইলেকট্রনিক কম্পোনেন্টগুলির উপর ভিত্তি করে যা ডেটা সংরক্ষণ ও অ্যাক্সেসের জন্য ব্যবহৃত হয়।


5. এসএসডি কেন হার্ড ডিস্কের চেয়ে গতিশীল?

এসএসডি বেশি গতিশীল কারণ তার ডেটা অ্যাক্সেস সময় খুব কম হয়। এটি প্রচুর গতির জন্য স্লো স্টেট ইলেকট্রনিক্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে যা ডেটা পড়া ও লেখার সময়ে অত্যন্ত দ্রুত কাজ করে।


আপনার অন্যান্য প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন। ইনশাল্লাহ সকল প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো ।


নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন

নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন



কিছুদিন যাবৎ ফেসবুক সহ আরও কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি বিষয় খুবই ভাইরাল হয়ে গিয়েছে তা হলো নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং যা মাত্র সম্ভব উরবান জঙ্গল ফন্ট এর জন্য । এই ফন্ট এর আইডিয়া সর্ব প্রথম আসে আমেরিকার লস এঞ্জেলেস এর হলিউড সাইন থেকে । এখন এই ফন্ট বা এডিটিং এতো প্রশার হয়েছে যা দ্বারা নিজেদের নাম ও সেই হলিউড সাইন এর মতো লিখা যায় । আজকে সেই এডিটিং কিভাবে করবেন তা শেয়ার করবো 




নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



আপনি " " ফন্ট ব্যবহার করে নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করতে, আপনি এই ধাপে ধাপে নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে পারেন:


ধাপ 1: প্রথমে আপনাকে পিক্সেল ল্যাব ডাউনলোড করতে হবে 

নিচের ছবিটি দেখতে পারেন




নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 2: এপসটি ইনস্টল করুন (PlayStore)

ইন্সটলে ক্লিক করুন এবং অপেক্ষা করুন । শেষ হয়ে গেলে বের হয়ে আসুন



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing




ধাপ 3: আপনি এখন ক্রূম {Chrome} এ গিয়ে সার্চ করুন (urban jungle font)



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing


প্রথমে আসা ওয়েব সাইটে ক্লিক করুন 



ধাপ 4: উরবান ফন্ট ডাউনলোড করুন




নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 5: যে ফাইলে ডাউনলোড করেছেন সেখানে গিয়ে যিপ (Zip) ফাইল এক্সট্রাক (Extract) করুন



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 6: গুগল থেকে অথবা পিক্সেল থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি ডাউনলোড করতে হবে




নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 7: এখন যে ছবিটি ডাউনলোড করবেন সেই ছবির উপর চাপ দিয়ে ধরুন এবং ডাউনলোড করুন



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 8: এখন গুগল ক্রম থেকে বের হয়ে পিক্সেল ল্যাব এপস চালু করুন




নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing




ধাপ 9: এখন ব্যাকগ্রাউন্ড ছবিটি এড করুন যা ডাউনলোড করেছেন




নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



২য় স্টেপ ছবিটি সিলেক্ট করুন 





নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



এখন এড করুন 





নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 10: ফটো এড করে স্ক্রিনে যে লিখাটি আসবে সেখানে ক্লিক করে আপনার টার্গেট লিখাটি লিখুন 

[NIJER IT BD]


নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 11: ফন্টটি এড করার ১ম ধাপ 





নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 12: ফন্টটি এড করার ২য় ধাপ 





নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 13: ফন্টটি এড করার ৩য় ধাপ 





নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 14: ফন্টটি এড করার ৪র্থ ধাপ 




নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing


ধাপ 15: ফন্টটি এড করার ৫ম ধাপ 




নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 16: এখন ফন্ট এড হয়ে গেলে এর উপরে ক্লিক করতে হবে


 

নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 17: এমন ভাবেই আপনার কাঙ্কখিত লিখাটি পেয়ে যাবেন 



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



লিখার সাইজ ঠিক করতে এবং সঠিক জায়গায় বসাতে তীর চিহ্ন এর দিকে স্ক্রল করুন 




ধাপ 18: এবার সঠিক ভাবে সাইজ মতো ছবিতে লেখাটি বসান




নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 19: এবার ডাউনলোড এর জন্য এটা সিলেক্ট করুন



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 20: সেভ এর ইমেজ এর পর এই ধাপ 



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 21: ভালো একটি ছবি পেতে অবশ্যই হাই সিলেক্ট করতে হবে 



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 22: আপনার প্রজেক্ট শেষ এবার ডাউনলোড 



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



ধাপ 23: সর্বশেষ আপনার জন্য প্রজেক্ট রেডি



নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করুন - Urban jungle font photo editing



এই পুরো ব্লগে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চেষ্টা করেছি কিভাবে বর্তমানের নাম দিয়ে ভাইরাল ফটো এডিটিং করে এবং কিভাবে একটি ভালো ডিজাইনের মাধ্যমে কাঙ্খিত এডিটিং শেষ করা যায় । আপনার যদি ভালো লাগে অবশ্যই আমাদের সাথেই থাকবেন এবং অবশ্যই নিয়মিত টেক রিলেটেড নতুন নতুন টিউটিরাল এবং টেকনোজি বিষয়ক আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন এবং ফেসবুক এবং টুইটারে ফলো দিয়ে রাখুন । ধন্যবাদ